ঢাকা , শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ , ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সরকার সংস্কার কমিশন করলেও নদীর ক্ষেত্রে প্রতিফলন নেই-আনু মুহাম্মদ বাড্ডায় কিশোর গ্যাংয়ের সংঘর্ষে নিহত ১ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বিপুল খরচেও কমানো যাচ্ছে না নানামুখী আতঙ্ক রাজনৈতিক অঙ্গন উত্তপ্ত হওয়ার আশঙ্কা সেই শিশু আছিয়া না ফেরার দেশে ধর্ষণে আতঙ্ক -উদ্বেগ ভারতকে অযাচিত বিভ্রান্তিকর মন্তব্যের পুনরাবৃত্তি রোধ করতে বলল ঢাকা প্রধান উপদেষ্টা চীন সফরে যাচ্ছেন ২৬ মার্চ সালমান এফ রহমানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা খরায় পুড়ছে চা-বাগান উৎপাদন নিয়ে শঙ্কা ইফতারিতে দই-চিড়ার জাদু একরাতে দু’জনকে কুপিয়ে হত্যা এলাকায় আতঙ্ক স্বাভাবিক নিত্যপণ্যের বাজার, সংকট সয়াবিনে মামলা থেকে স্বামীর নাম বাদ দেয়ার কথা বলে স্ত্রীকে ধর্ষণ ছেঁউড়িয়ায় শুরু লালন স্মরণোৎসব দোহাজারীতে বাসচাপায় ৩ জন নিহত হেনস্তার পর ছাত্রীকে ফেলে দিলো দুর্বৃত্তরা ৫৬০ মডেল মসজিদ নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ভ্যাট দেয় না বেশিরভাগ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরনের কাপড় টিভি ফ্রিজ খাট টাকা সব পুড়ে শেষ বস্তিতে আগুন

ভারতে অ্যাম্বুলেন্সে নারীর শ্লীলতাহানি

  • আপলোড সময় : ০৬-০৯-২০২৪ ১২:২৭:৪৪ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৬-০৯-২০২৪ ১২:২৭:৪৪ পূর্বাহ্ন
ভারতে অ্যাম্বুলেন্সে নারীর শ্লীলতাহানি
জনতা ডেস্ক
ভারতের উত্তর প্রদেশে অ্যাম্বুলেন্সের ভেতর এক নারীর শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। ওই সময় নিজের অসুস্থ স্বামীকে নিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলেন তিনি। হেনস্তা শেষে ওই নারী ও তার স্বামীকে রাস্তায় ফেলে দেয় অ্যাম্বুলেন্সের কর্মীর। তখন তার মুখ থেকে খুলে ফেলা হয় অক্সিজেন মাক্সও।
উত্তর প্রদেশের সিধার্থনগরে গত ৩০ আগস্ট এ ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে গোরাখপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এই নারীর স্বামীর মৃত্যু হয়। সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, শ্লীলতাহানির শিকার নারী প্রথমে তার স্বামীকে বাসতি মেডিকেল কলেজে নিয়ে যান। এর আগে থেকেই তিনি অসুস্থ ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অনবতি হলে চিকিৎসকরা তাকে অন্য আরেকটি হাসপাতালে রেফার করেন। কিন্তু বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর সামর্থ না থাকায় তিনি অ্যাম্বুলেন্সে করে স্বামীকে নিয়ে বাড়িতে ফিরে আসছিলেন। ওই সময় অ্যাম্বুলেন্সের চালক তাকে জোর করে সামনের আসনে বসায়। এরপর তাকে যৌন হেনস্তা করেন চালক ও তার সাথে থাকা কর্মীরা। যখন তিনি চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন তখন তাকে এবং তার স্বামীকে অ্যাম্বুলেন্স থেকে ফেলে দেওয়া হয়। ওই সময় নারীর কাছ থেকে তার স্বর্ণালংকারও নিয়ে নেয় অ্যাম্বুলেন্স চালক। তিনি ঘটনা সম্পর্কে প্রথমে নিজের ভাইকে জানান। এরপর তার ভাই পুলিশকে অবহিত করে। পুলিশ এসে তার স্বামীকে আরেকটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার মৃত্যু হয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রথমে পুলিশ কোনো অভিযোগ নিতে চায়নি বলে দাবি করেছেন ওই নারী। তবে পরবর্তীতে মামলা নেওয়া হয়।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য